১. সাশ্রয়ী দাম – Nike, Adidas, Puma-এর মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের স্নিকার্স যেখানে বেশ ব্যয়বহুল, সেখানে চায়না ইমপোর্টেড স্নিকার্স তুলনামূলক কম দামে পাওয়া যায়।
২. ট্রেন্ডি ডিজাইন – চায়নিজ কোম্পানিগুলো আন্তর্জাতিক ট্রেন্ড অনুসরণ করে, তাই এদের ডিজাইনও অনেক সময় ব্র্যান্ডেড স্নিকার্সের মতো হয়।
৩. বিভিন্ন ভ্যারাইটি ও কালার অপশন – ক্যাজুয়াল, স্পোর্টস, রানিং, চাঙ্কি (ড্যাড) স্নিকার্স সহ নানা ধরনের অপশন থাকে।
৪. অ্যাফোর্ডেবল অথচ স্টাইলিশ – ব্র্যান্ডেড স্নিকার্সের বিকল্প হিসেবে অনেকেই চায়না ইমপোর্টেড স্নিকার্স পছন্দ করেন, কারণ এগুলো দেখতে প্রায় একই রকম।
